Pages

Immortality for Humans | Human Future in Science

Human Future in Science

মানব দেহই মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড়ো শত্রু বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় মানবদেহের সামগ্রিক জটিলতা এক বিরাট বাধা মানব মস্তিষ্কের বুদ্ধিবৃত্তি মানুষের মৃত্যুর সাথে সাথেই অকেজো হয়ে পড়ে

Harry Potter and Religion


# হ্যারিপটার ও ধর্ম:-
হ্যারিপটারকে আমরা উদ্ভট কল্পনা(fantasy) বলেই মানি। তাই হ্যারিপটার আমাদের নিছক বিনোদন পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। সেরূপ ধর্মগুলো একপ্রকার উদ্ভট কল্পনা(fantasy) যেখানে ঈশ্বর(Creator) জ্বীন-পরী দৈত্য-দানো স্বর্গ-নরক দেব-দেবী যাদু-টোনা এঞ্জেলস(Angels) অলৌকিক(Miraculous) ও পুনরূত্থানের(Resurgence) মতো ঘটনা দ্বারা পরিবেষ্টিত।
তবে হ্যারিপটার আর ধর্ম এ দু’য়ের মধ্যে বাস্তব জীবনে যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা হলো হ্যারিপটারকে আমরা বিনোদনেই সীমাবদ্ধ রেখে ধর্মকে কর্ম জীবনের সাথে একান্ত ভাবে জড়িয়ে ফেলেছি।

What is Religion ?


# ধর্ম:-
ধর্ম কখন এসে কিভাবে মানব জীবনে জড়িয়ে গেল? তা শুধু মাত্র অবাস্তব কল্পনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। অসংখ্য কারণ এসে এখানে জড়ো হচ্ছে। ধর্ম দেশ-জাতি তথা পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রিয় সংবিধানে গ্যাট হয়ে বসে মানব জাতির উপর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আছে।
মানুষ যেদিন তার বুদ্ধিবৃত্তি দিয়ে শ্রেষ্টত্ব প্রমাণ করার যোগ্যতা অর্জন করতে শুরু করলো পাশাপাশি ধর্মও এস ঢুকে গেল মানব জীবনের আরেকটি অবান্তর যোগ্যতার অদৃশ্য অবকাঠামো হয়ে। সেদিন থেকে ধর্মের ইতিহাস শুরু হয়ে গেলো।
আদিম সভ্যতায় অপর্যাপ্ত জ্ঞান-বিজ্ঞান তথ্য-উপাত্ত প্রমাণহীনতার কারণে মানুষ উদ্ভট কল্পনাকে প্রাধান্য দিত। যে শক্তিকে বশে আনা যাচ্ছে না তাকে ভয় পেতে শুরু করলো এবং তা থেকে সুত্রপাত শ্রদ্ধা মেশানো ভীতি। পরবর্তিতে শ্রদ্ধা ভীতি সেই শক্তির আরাধনায়(Devotion) রূপান্তর নিল। সেই আরাধনার পরবর্তিত রূপই হলো আজকের ধর্ম।

Does Alien Life Exists ?


# ভিন গ্রহ বুদ্ধিমান প্রাণী:-
ভিন গ্রহ বুদ্ধিমান প্রাণী(Alien) আদৌ বিদ্যমান নাকি নিছক কল্পনা তা নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়ে গেছে বৈজ্ঞনিক মহলে। বিষয়টা ধারণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। কারণ উপযুক্ত প্রমাণের অভাব। মহবিশ্বে পৃথিবী কি একমাত্র গ্রহ যেখানে প্রাণের উন্মেশ ঘটেছে ? সাধারণ যুক্তিতে মহাবিশ্বের অন্যত্রও প্রাণের উন্মেশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। বিজ্ঞান এই বিষয়ে নিশ্চুপ। কারণ বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠিত হয় উপযুক্ত তথ্য-উপাত্ব বিচার বিশ্লেষন ও প্রমাণের উপর নির্ভর করে। তবে বিজ্ঞানের প্রথম ধাপটি ভাবনা থেকেই প্রসারিত হয়। চলে গবেষণা। ততদিন বৈজ্ঞনিকদের গবেষণা চলতে থাকে যতদিন না উপযুক্ত প্রায়োগিক প্রমাণ হাতে চলে আসছে। তাই বলে কি চিন্তাবিদদের ভাবনা চিন্তা থেমে থাকবে? তবে হ্যা, সেই ভাবনারও একটা বৈজ্ঞানিক যুক্তি থাকতে হবে।

#কৃতজ্ঞতা স্বকার ও তথ্য সংগ্রহ:- এখানে ক্লিক করুন

Does God Exist?

অজানাকে জানার আগ্রহ মানুষের সহজাত । মানুষের এই প্রবৃত্তি কোথা থেকে ? এ যেন এক নেশা ! মরণ নেশা ! কোনো বাধাই দমিয়ে রাখতে পারে না মানুষের কৌতুহলকে । এগিয়ে যাবে নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে । বিজয়ের পতাকা উড়াতেই হবে ! সে সুউচ্চ পর্বতমালা হোক কিংবা গহীন অরন্য কিংবা মহাকাশ ! বাধা ডিঙ্গাতেই হবে । যে কোনো কিছুর বিনিময়ে । প্রাণ চলে যাবে ? যাক ! বিজয়ের পতাকা চাই । ঈশ্বরকে পদতলে পিষ্ট করে বিজয়ের পতাকা উড়াবে, সে আর কেও নয় ; মানুষ ।

ঈশ্বর, সেতো এক অন্ধকার । সে কোনো আলোর দিশারি নয় । শুধু এক অন্ধজ্ঞান । বেদ কুরআন বাইবেল অন্ধকারের মরিচিকা, মানুষকে কখোনো আলোর পথের সন্ধান সে দেয়নি । মানুষে মানুষে করেছে ভেদাভেদ । ঝরিয়েছে মানুষেরই রক্ত । স্বার্থের অনলে পুরিয়েছে সমগ্র মানব জাতিকে । এবার এসেছে দিন বদলের পালা । ঈশ্বরকে বন্দি করবে মানুষ । ঈশ্বর হবে ভৃত্য মানবের । পদতলে পিষ্ট হয়ে যাবে যত বেদ কুরআন আর বাইবেল । হবে জয় মানবের ।