Pages

Looking for Life in the Multiverse

Looking for Life in the Multiverse
আমাদের এই ছোট সবুজ পৃথিবী ছাড়া এই বিশাল মহাবিশ্বে আর কি কোথাও প্রাণের কোনো অস্তিত্ব নেই? যুগ যুগ ধরে এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। আমাদের ছায়াপথে রয়েছে ছয় হাজার কোটিরও বেশি পৃথিবী-সদৃশ গ্রহ। গবেষকেরা জানিয়েছেন, এসব গ্রহের কোথাও না কোথাও প্রাণের উদ্ভব সম্ভব।

বাস্তবে এখনও খোঁজ না পেলেও গল্প-কাহিনি আর বিজ্ঞান কল্প লেখকদের কল্পনায় কখনও ধরা দিয়েছে ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন। মহাকাশে যান পাঠিয়ে চলছে তাঁদের খোঁজে গবেষণা। অপেক্ষার পালা শেষে একদিন হয়তো মহাজগতের কোনো বুদ্ধিমান প্রাণীর খোঁজ মিলতেও পারে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার গবেষকেরা সম্প্রতি আশার পালে হাওয়া জোগানোর মতো একটি খবর শুনিয়েছেন। গবেষকেরা জানিয়েছেন, আমাদের সৌরমণ্ডল যে ছায়াপথে অবস্থিত সেই মিল্কিওয়ে ছায়াপথেই রয়েছে ৬০ বিলিয়নের বেশি বসবাসযোগ্য গ্রহ। এসব গ্রহের কোথাও না কোথাও থাকতে পারে প্রাণের অস্তিত্ব।

Theological Treatise ‍and its Erroneous Passion and Science Fact

Theological Treatise ‍and its Erroneous Passion and Science Factআমার চিন্তা ভাবনার(Thoughts) প্যাটার্নটা(Pattern) হয়ত আর দশজনের(Others) সাথে প্রায়শ(Often) মেলে না(Does not match) । আমি আসলে এভাবেই চিন্তা করি(I actually think this way)। নাস্তিকতা(Atheism) নিয়ে আমার আলাদা একটা অনুভুতি(Feeling) কাজ করে সব সময়(Always) । আমি ঈশ্বর(God) নিয়ে যখনই ভাবনা চিন্তাটা(Thoughts) ধর্মীয়-দৃষ্টিকোণ(Religious point of view) নিয়ে দেখতে চাই ততই মনটা(Nous) যেনো বিদ্রোহ(Insurgency) করে বসে ।

Great Time | Perpetuity

Great Time | Perpetuity
মহাকাল !

মহাকাল বলে কিছুই নেই ! কিন্তু আমরা এই বিশ্বভ্রম্মান্ড সহ এই মহাজগত সকল কিছুই মহাকালের পাণে ধাবিত হচ্ছি । ততকাল ধাবিত হতেই থাকব যতদিন মহাকালে প্রবেশ না করছি । মহাকালে প্রবেশ না করা পর্যন্ত কারোই নিস্তার নেই এই প্ররিক্রমা থেকে । ততদিন মহাবিশ্বের আষ্ফালন এমন ভাবেই হতে থাকবে ক্রমশ, সৃষ্টি এবং ধ্বংশ , আবার সৃষ্টি আবার ধ্বংশ ! আবার আবার আবার ! অসংখ্যবার অনন্তকাল ! যতদিন না মহাকালে প্রবেশ করছি !

Modern Civilizations Does Need Religion ?


আধুনিক সভ্যতায় ধর্ম কি প্রয়োজন?

ধর্মের(Religion) প্রয়োজন প্রয়োগ এবং পালন এটা করার ফলে সৃষ্টিকর্তার(God) লাভ কি ? পশুপাখি কিট পতঙ্গ স্থলজ(Terrestrial) ও জলজ(Aquatic) প্রাণীকুলের(Fauna) মধ্যে অনেক প্রাণী আছে যারা তাদের সমাজ কিংবা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করে । সেসব

God and Religion Tangle


 ঈশ্বর এবং ধর্ম বিভ্রান্তি

প্রকৃতপক্ষে এখন পর্যন্ত মানুষ জানে না তার গন্তব্য কোথায় । আল্লাহ ভগবান নাকি ঈশ্বরে শেষ হবে তার গন্তব্য । এই অন্ধত্বের অভিশাপেই কেটে যায় সমস্ত জীবন । একটা বিষয় খেয়াল করার মতো জ্ঞান সে নিজে থেকে সাধারণত উপলব্ধি করে না যে প্রচলিত সমস্ত ধর্ম

Immortality for Humans | Human Future in Science

Human Future in Science

মানব দেহই মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড়ো শত্রু বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় মানবদেহের সামগ্রিক জটিলতা এক বিরাট বাধা মানব মস্তিষ্কের বুদ্ধিবৃত্তি মানুষের মৃত্যুর সাথে সাথেই অকেজো হয়ে পড়ে

Harry Potter and Religion


# হ্যারিপটার ও ধর্ম:-
হ্যারিপটারকে আমরা উদ্ভট কল্পনা(fantasy) বলেই মানি। তাই হ্যারিপটার আমাদের নিছক বিনোদন পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। সেরূপ ধর্মগুলো একপ্রকার উদ্ভট কল্পনা(fantasy) যেখানে ঈশ্বর(Creator) জ্বীন-পরী দৈত্য-দানো স্বর্গ-নরক দেব-দেবী যাদু-টোনা এঞ্জেলস(Angels) অলৌকিক(Miraculous) ও পুনরূত্থানের(Resurgence) মতো ঘটনা দ্বারা পরিবেষ্টিত।
তবে হ্যারিপটার আর ধর্ম এ দু’য়ের মধ্যে বাস্তব জীবনে যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা হলো হ্যারিপটারকে আমরা বিনোদনেই সীমাবদ্ধ রেখে ধর্মকে কর্ম জীবনের সাথে একান্ত ভাবে জড়িয়ে ফেলেছি।

What is Religion ?


# ধর্ম:-
ধর্ম কখন এসে কিভাবে মানব জীবনে জড়িয়ে গেল? তা শুধু মাত্র অবাস্তব কল্পনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। অসংখ্য কারণ এসে এখানে জড়ো হচ্ছে। ধর্ম দেশ-জাতি তথা পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রিয় সংবিধানে গ্যাট হয়ে বসে মানব জাতির উপর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আছে।
মানুষ যেদিন তার বুদ্ধিবৃত্তি দিয়ে শ্রেষ্টত্ব প্রমাণ করার যোগ্যতা অর্জন করতে শুরু করলো পাশাপাশি ধর্মও এস ঢুকে গেল মানব জীবনের আরেকটি অবান্তর যোগ্যতার অদৃশ্য অবকাঠামো হয়ে। সেদিন থেকে ধর্মের ইতিহাস শুরু হয়ে গেলো।
আদিম সভ্যতায় অপর্যাপ্ত জ্ঞান-বিজ্ঞান তথ্য-উপাত্ত প্রমাণহীনতার কারণে মানুষ উদ্ভট কল্পনাকে প্রাধান্য দিত। যে শক্তিকে বশে আনা যাচ্ছে না তাকে ভয় পেতে শুরু করলো এবং তা থেকে সুত্রপাত শ্রদ্ধা মেশানো ভীতি। পরবর্তিতে শ্রদ্ধা ভীতি সেই শক্তির আরাধনায়(Devotion) রূপান্তর নিল। সেই আরাধনার পরবর্তিত রূপই হলো আজকের ধর্ম।

Does Alien Life Exists ?


# ভিন গ্রহ বুদ্ধিমান প্রাণী:-
ভিন গ্রহ বুদ্ধিমান প্রাণী(Alien) আদৌ বিদ্যমান নাকি নিছক কল্পনা তা নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়ে গেছে বৈজ্ঞনিক মহলে। বিষয়টা ধারণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। কারণ উপযুক্ত প্রমাণের অভাব। মহবিশ্বে পৃথিবী কি একমাত্র গ্রহ যেখানে প্রাণের উন্মেশ ঘটেছে ? সাধারণ যুক্তিতে মহাবিশ্বের অন্যত্রও প্রাণের উন্মেশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। বিজ্ঞান এই বিষয়ে নিশ্চুপ। কারণ বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠিত হয় উপযুক্ত তথ্য-উপাত্ব বিচার বিশ্লেষন ও প্রমাণের উপর নির্ভর করে। তবে বিজ্ঞানের প্রথম ধাপটি ভাবনা থেকেই প্রসারিত হয়। চলে গবেষণা। ততদিন বৈজ্ঞনিকদের গবেষণা চলতে থাকে যতদিন না উপযুক্ত প্রায়োগিক প্রমাণ হাতে চলে আসছে। তাই বলে কি চিন্তাবিদদের ভাবনা চিন্তা থেমে থাকবে? তবে হ্যা, সেই ভাবনারও একটা বৈজ্ঞানিক যুক্তি থাকতে হবে।

#কৃতজ্ঞতা স্বকার ও তথ্য সংগ্রহ:- এখানে ক্লিক করুন

Does God Exist?

অজানাকে জানার আগ্রহ মানুষের সহজাত । মানুষের এই প্রবৃত্তি কোথা থেকে ? এ যেন এক নেশা ! মরণ নেশা ! কোনো বাধাই দমিয়ে রাখতে পারে না মানুষের কৌতুহলকে । এগিয়ে যাবে নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে । বিজয়ের পতাকা উড়াতেই হবে ! সে সুউচ্চ পর্বতমালা হোক কিংবা গহীন অরন্য কিংবা মহাকাশ ! বাধা ডিঙ্গাতেই হবে । যে কোনো কিছুর বিনিময়ে । প্রাণ চলে যাবে ? যাক ! বিজয়ের পতাকা চাই । ঈশ্বরকে পদতলে পিষ্ট করে বিজয়ের পতাকা উড়াবে, সে আর কেও নয় ; মানুষ ।

ঈশ্বর, সেতো এক অন্ধকার । সে কোনো আলোর দিশারি নয় । শুধু এক অন্ধজ্ঞান । বেদ কুরআন বাইবেল অন্ধকারের মরিচিকা, মানুষকে কখোনো আলোর পথের সন্ধান সে দেয়নি । মানুষে মানুষে করেছে ভেদাভেদ । ঝরিয়েছে মানুষেরই রক্ত । স্বার্থের অনলে পুরিয়েছে সমগ্র মানব জাতিকে । এবার এসেছে দিন বদলের পালা । ঈশ্বরকে বন্দি করবে মানুষ । ঈশ্বর হবে ভৃত্য মানবের । পদতলে পিষ্ট হয়ে যাবে যত বেদ কুরআন আর বাইবেল । হবে জয় মানবের ।

There is Doesn't God Exist

বিশ্বভ্রহ্মান্ডের সর্বমাত্রার মহাশক্তিধর মহাজ্ঞানী “মহাশুন্য” তথাকথিত কোনো আল্লাহ , ভগবান , ঈশ্বর নয় । তারা এক ও নয়, বহু ও নয় । তারা কোনো বিশ্ববাণী কিংবা ঐশী বানী প্রেরণ করে নাই । কোনো ঐশী প্রাণও প্রেরণ করে নাই । তারা শ্রদ্ধেয় নয় , পুজনিয় ও নয়, তারা দয়াময়ও নয় , ক্রোধপরায়ন ও নয় । তাদের ইচ্ছা নেই অনিচ্ছাও নেই । তারা অতিতে নেই বর্তমানে নেই এমনকি ভবিষ্যতেও নেই । মহাকাল অনন্ত মহাশূন্যই তাদের অস্তিত্ব । তারা শূন্য । শূন্য দ্বারাই শূন্য অবলোকন করা যায় । আপনার ভেতরে অনন্ত অসীম শূন্যতা দিয়ে তাদের অনুভব করুন । বিজ্ঞান বা বিশেষ কোনো জ্ঞান দ্বারা অবলোকন করার প্রযুক্তি একদিন হয়ত আবিষ্কার হবে , সেদিন সকল মিথ্যা কাল্পনিক ধর্ম বিলীন হবে।

Human Beings in Future and Science

একটি কল্পবিজ্ঞান
২১৫০ সাল। মানুষ নামে কোনো প্রাণী এখন আর পৃথিবী শাসন করে না । সেটা কবে কখোন করতো গ্যালাক্সি আর্কাইভে বিষয়টি জানা যায় । জ্ঞানবিজ্ঞানের অগ্রগতি একটি পর্যায়ে এসে থমকে গিয়েছিল পৃথিবী নামক গ্রহটিতে । চিকিৎসা বিজ্ঞানে যথেস্ট উন্নতি করা সত্তেও মৃত্যুকে জয় করা যাচ্ছিল না কিছুতেই । ক্লোন মানব উৎপাদনে ও বিশেষ কোনো ফল লাভ হচ্ছিল না । ব্যক্তিত্বের সংঘাত এড়ানো যাচ্ছিল না ক্লোন বনাম জেনুইনদের মাঝে ।এক পর্যায়ে বিজ্ঞানিরা আবিস্কার করল বিজ্ঞানের অগ্রগতির বিরুদ্ধে মানুষ নিজেই হলো সবচেয়ে বড়ো এবং প্রধান অন্তরায় । কিভাবে ? মানুষের নশ্বর দেহ ! এই দেহ রক্ষা করতে ই মানুষের বুদ্ধিমত্তার একটি বিশাল অংশ ব্যয় হয়ে যাচ্ছে । এই দেহ থেকে মুক্তি পেলেই বিজ্ঞানের প্রধান সাফল্য নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে । বিজ্ঞানের এই সাফল্যই মহাকাশ বিজ্ঞানে পুরো নিয়ন্ত্রন হুমানদের ( মানুষের দেহহীন সম্মিলিত বুদ্ধিমত্তা) হাতে চলে আসে । আলোর চেয়ে দ্রুত গতি আর জৈব শারিরিক গঠনের প্রধান বাধা হয়ে থাকল না । ধাপে ধাপে হুমান’রা হাইপার জাম্প , সময় পরিভ্রমন আয়ত্তে নিয়ে আসল । এবং তথনই শুরু হলো বিজ্ঞানের মহাযাত্রা । আজ হলো সেই সময় । ২১৫০ সাল। মৃত্যুহীন হুমান । জৈব শরির হতে সম্পুর্ণ আলাদা একটি সত্বা । কোনোভা্বেই একে আর মানব বলা যাবে না । কারণ বিশ্বজগতে মানব শরিরের সমাপ্তি(Termination) ঘটিয়ে রুপান্তরিত(Mutation) হয়েছে হুমানদের । ত্রিমাত্রিক জগতের সমস্ত ব্যবহারিক বিজ্ঞান এখানে অচল। হুমানদের অবস্থান সম্পুর্ণ ভিন্ন এক মাত্রায় । যেখানে অতিত বর্তমান ভবিষ্যৎ কাল বলে কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই । যাকে বলা হয় মহাকাল । মহাকালে মহাশক্তিধর হুমানদের অবস্থান ।