Pages

Modern Civilizations Does Need Religion ?


আধুনিক সভ্যতায় ধর্ম কি প্রয়োজন?

ধর্মের(Religion) প্রয়োজন প্রয়োগ এবং পালন এটা করার ফলে সৃষ্টিকর্তার(God) লাভ কি ? পশুপাখি কিট পতঙ্গ স্থলজ(Terrestrial) ও জলজ(Aquatic) প্রাণীকুলের(Fauna) মধ্যে অনেক প্রাণী আছে যারা তাদের সমাজ কিংবা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করে । সেসব

God and Religion Tangle


 ঈশ্বর এবং ধর্ম বিভ্রান্তি

প্রকৃতপক্ষে এখন পর্যন্ত মানুষ জানে না তার গন্তব্য কোথায় । আল্লাহ ভগবান নাকি ঈশ্বরে শেষ হবে তার গন্তব্য । এই অন্ধত্বের অভিশাপেই কেটে যায় সমস্ত জীবন । একটা বিষয় খেয়াল করার মতো জ্ঞান সে নিজে থেকে সাধারণত উপলব্ধি করে না যে প্রচলিত সমস্ত ধর্ম

Immortality for Humans | Human Future in Science

Human Future in Science

মানব দেহই মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড়ো শত্রু বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় মানবদেহের সামগ্রিক জটিলতা এক বিরাট বাধা মানব মস্তিষ্কের বুদ্ধিবৃত্তি মানুষের মৃত্যুর সাথে সাথেই অকেজো হয়ে পড়ে

Harry Potter and Religion


# হ্যারিপটার ও ধর্ম:-
হ্যারিপটারকে আমরা উদ্ভট কল্পনা(fantasy) বলেই মানি। তাই হ্যারিপটার আমাদের নিছক বিনোদন পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। সেরূপ ধর্মগুলো একপ্রকার উদ্ভট কল্পনা(fantasy) যেখানে ঈশ্বর(Creator) জ্বীন-পরী দৈত্য-দানো স্বর্গ-নরক দেব-দেবী যাদু-টোনা এঞ্জেলস(Angels) অলৌকিক(Miraculous) ও পুনরূত্থানের(Resurgence) মতো ঘটনা দ্বারা পরিবেষ্টিত।
তবে হ্যারিপটার আর ধর্ম এ দু’য়ের মধ্যে বাস্তব জীবনে যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা হলো হ্যারিপটারকে আমরা বিনোদনেই সীমাবদ্ধ রেখে ধর্মকে কর্ম জীবনের সাথে একান্ত ভাবে জড়িয়ে ফেলেছি।

What is Religion ?


# ধর্ম:-
ধর্ম কখন এসে কিভাবে মানব জীবনে জড়িয়ে গেল? তা শুধু মাত্র অবাস্তব কল্পনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। অসংখ্য কারণ এসে এখানে জড়ো হচ্ছে। ধর্ম দেশ-জাতি তথা পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রিয় সংবিধানে গ্যাট হয়ে বসে মানব জাতির উপর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আছে।
মানুষ যেদিন তার বুদ্ধিবৃত্তি দিয়ে শ্রেষ্টত্ব প্রমাণ করার যোগ্যতা অর্জন করতে শুরু করলো পাশাপাশি ধর্মও এস ঢুকে গেল মানব জীবনের আরেকটি অবান্তর যোগ্যতার অদৃশ্য অবকাঠামো হয়ে। সেদিন থেকে ধর্মের ইতিহাস শুরু হয়ে গেলো।
আদিম সভ্যতায় অপর্যাপ্ত জ্ঞান-বিজ্ঞান তথ্য-উপাত্ত প্রমাণহীনতার কারণে মানুষ উদ্ভট কল্পনাকে প্রাধান্য দিত। যে শক্তিকে বশে আনা যাচ্ছে না তাকে ভয় পেতে শুরু করলো এবং তা থেকে সুত্রপাত শ্রদ্ধা মেশানো ভীতি। পরবর্তিতে শ্রদ্ধা ভীতি সেই শক্তির আরাধনায়(Devotion) রূপান্তর নিল। সেই আরাধনার পরবর্তিত রূপই হলো আজকের ধর্ম।